গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস প্রতিরোধ: আপনার কি জানা উচিত

গর্ভবতী ডায়াবেটিস কি?

মূল পয়েন্টগুলি

1. আপনি গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে পারবেন না। লাইফস্টাইল পরিবর্তন আপনার ঝুঁকি হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে।
2. গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস গর্ভাবস্থার পরে সংশোধন করে, তবে এটি জীবনে পরবর্তীতে টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
3. গর্ভবতী ডায়াবেটিসকে চিকিত্সা করার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। এটা আপনার এবং আপনার শিশুর জন্য জটিলতা হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস একটি অস্থায়ী অবস্থা যা গর্ভাবস্থায় ঘটতে পারে। আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনার গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রক্ত ​​শর্করার মাত্রা থাকে। প্রায় 9 শতাংশ গর্ভবতী মহিলাদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস অভিজ্ঞতা

যদি আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে, তবে তা দ্রুত চিকিত্সা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার স্বাস্থ্য এবং আপনার শিশুর উভয়ের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের কারণ সম্পূর্ণরূপে বোঝে না এবং এটি সম্পূর্ণভাবে প্রতিরোধ করা যায় না। কিন্তু আপনি এটি উন্নয়নশীল আপনার ঝুঁকি কম করতে পারেন। এই শর্ত সম্পর্কে আরও জানতে এবং আপনার ঝুঁকি কমাতে আপনি কি করতে পারেন রাখুন।

বিজ্ঞাপনজ্ঞাপন

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলি

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকির কারণগুলি কী?

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের কারণ জানা যায় না, তবে এটি বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ উপাদানগুলির সাথে যুক্ত। যারা বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত:

• বয়স 25 বছরের বেশী
• ওজন বেশি হচ্ছে
• টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সাথে ঘনিষ্ঠ আত্মীয় থাকার
• গর্ভাবস্থার আগে উচ্চ রক্তে গ্লুকোজ মাত্রা, বা ইনসুলিন প্রতিরোধের চিহ্ন হিসাবে polycystic ডিম্বাশয় সিন্ড্রোম বা acanthosis nigricans

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস উন্নয়নের জন্য কিছু জাতিগত উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে, এবং অন্তর্ভুক্ত:

• আফ্রিকান আমেরিকান
• এশিয়ান আমেরিকান
• হিস্পানিক
• নেটিভ আমেরিকান <999 > প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ
• প্রতিবন্ধকতা

কীভাবে আমি গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারি?

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে দেবার সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে গর্ভবতী হওয়ার আগেই সুস্থ থাকুন। যদি আপনি বেশি ওজন করেন, আপনার খাদ্যকে উন্নত করতে, সুস্বাস্থ্যের খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ওজন হ্রাস করার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে সবচেয়ে ভাল উপায় সম্পর্কে কথা বলুন, যেহেতু কিছু পাউন্ডও আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি স্তরে পার্থক্য করতে পারে।

যদি আপনি নিষ্ক্রিয় থাকেন, তবে সপ্তাহে কমপক্ষে তিনবার নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুরু করুন। আপনার গর্ভবতী হওয়ার পরে, ওজন কমাতে চেষ্টা করবেন না, তবে সবজি, ফল এবং গোটা শস্যের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য চালিয়ে যান। দিনে কমপক্ষে 30 মিনিট, সপ্তাহে কমপক্ষে তিন দিন ব্যায়াম করা।

বিজ্ঞাপনজ্ঞানজ্ঞানজ্ঞাপন

কারন

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস এবং ইনসুলিন

ডায়াবেটিস সব ধরনের ইনসুলিনের সাথে সম্পর্কিত। ইনসুলিন হল একটি হরমোন যা আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং চিনিকে রক্ত ​​থেকে এবং আপনার কোষে স্থানান্তর করার অনুমতি প্রদান করে।

আপনার শরীরের কোষগুলির ইনসুলিনের অযোগ্য ইনসুলিন বা অকার্যকর ব্যবহার রক্তে গ্লুকোজ মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আপনি ওজন লাভ করলে, আপনার শরীরটি ইনসুলিনকে কম কার্যকরভাবে ব্যবহার করে, তাই আপনার রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এটি আরো উত্পাদন করতে হবে।

উপরন্তু, যখন আপনি গর্ভবতী হন তখন আপনার প্লাসেন্টা ইনসুলিন-ব্লকিং হরমোন তৈরি করে। এটি খাওয়ার পরে চাঁদ আপনার রক্তে দীর্ঘকালীনভাবে সাহায্য করে। আপনার শিশুর আপনার রক্ত ​​থেকে পুষ্টি পায়, তাই এটি গর্ভাবস্থার জন্য উপকারী আপনার পুরাণে আপনার রক্তের মধ্যে থাকতে পারে তাই আপনার শিশু তাদের অ্যাক্সেস করতে পারেন। গর্ভকালীন সময়ে ইনসুলিন প্রতিরোধের একটি নির্দিষ্ট মাত্রা স্বাভাবিক।

গর্ভাবস্থায় আপনার গ্লুকোজ মাত্রা খুব বেশী হতে পারে যদি:

আপনি গর্ভবতী হওয়ার আগে ইতিমধ্যেই ইনসুলিন প্রতিরোধকারী ছিলেন

• গর্ভবতী হওয়ার আগে আপনার রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা ইতিমধ্যে উচ্চতর ছিল
• আপনার উচ্চ স্তরের গর্ভাবস্থার হরমোন <999 > আপনার গ্লুকোজ মাত্রা খুব বেশি হলে, আপনি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নির্ণয় করা হবে।
• লক্ষণগুলি

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের উপসর্গগুলি কি?

সাধারণত, আপনি গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের কোন লক্ষণীয় উপসর্গ অনুভব করবেন না। তবে, গর্ভবতী ডায়াবেটিস অন্যান্য অবস্থার আপনার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সবচেয়ে গুরুতর এক হল প্রি-ক্ল্যাম্পাসিও, যা উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করে এবং দ্রুত চিকিত্সা না করলে মারাত্মক হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস এছাড়াও ম্যাক্রোসোমিয়া সাথে যুক্ত হয়, একটি অবস্থা যেখানে আপনার শিশুর খুব বড় বৃদ্ধি ম্যাক্রোসোমিয়া সিগারেট ডেলিভারির জন্য উচ্চতর ঝুঁকির সঙ্গে যুক্ত। গর্ভবতী ডায়াবেটিস জন্মের সময় আপনার শিশুর রক্তে গ্লুকোজ কমিয়ে দিতে পারে।

যেহেতু গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস সাধারণত কোন উপসর্গ না থাকে, তবে এটি রক্ত ​​পরীক্ষা দ্বারা নির্ণয় করা হয়। আপনার দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের সময় আপনার ডায়াবেটিস ডায়াবেটিস পরীক্ষার একটি গর্ভাবস্থা নির্ণয় করবে।

মান পরীক্ষা একটি গ্লুকোজ চ্যালেঞ্জ পরীক্ষা যা দুটি উপায়ে এক হতে পারে। পরীক্ষার সময়, আপনার রোজগারের সময় আপনার রক্ত ​​বের হয়ে আসবে। তারপর আপনি একটি মিষ্টি দ্রবণ পান এবং একটি রক্ত ​​বা একটি ঘন্টা বা দুই পরে পরে নিন।

যদি আপনি এক ঘন্টার মধ্যে পরীক্ষা করেন এবং আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে, তাহলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের জন্য আপনার আর কোন পরীক্ষা প্রয়োজন হবে না। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এটি যদি উচ্চতর হয়, তবে আপনার ডাক্তারের অফিসে ফিরে যাওয়ার জন্য আপনাকে তিনবার সময় নির্ধারণ করতে হবে এবং তিন-ঘণ্টা গ্লুকোজ পরীক্ষার জন্য। যদি আপনি দুই ঘন্টা পরীক্ষা করেন, তাহলে সেই সংখ্যাটি গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের নির্ণয়ের জন্য ব্যবহার করা হবে।

আরও পড়ুন: গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরীক্ষা: কি কি আশা করা যায়?

বিজ্ঞাপনজ্ঞান

চিকিত্সা

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস কীভাবে চিকিত্সা করা হয়?

অনেক মহিলা ডায়াবেটিস এবং ডায়াবেটিসের মাধ্যমে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরিচালনা করতে সক্ষম হয়, যা রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুব কার্যকর হতে পারে। আপনার ডাক্তার একটি খাবার পরিকল্পনা এবং ব্যায়াম সময়সূচী সুপারিশ করবে। আপনার গ্লুকোজটি খুব বেশী নয় কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য আপনাকে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিরীক্ষণ করতে হবে। যদি কেবলমাত্র খাদ্য এবং ব্যায়াম কার্যকর না হয় তবে আপনাকে অবশ্যই ইনসুলিন নিতে হবে।

আপনার গর্ভকালীন বাকি জন্য আপনার ডাক্তার নিয়মিত আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করবে, এবং আপনার বাড়িতে প্রতিদিন আপনার স্তরের পরীক্ষা করতে হবে।এটি করার জন্য, আপনি আপনার আঙুল থেকে রক্তের নমুনা নিতে একটি ছোট সুই ব্যবহার করবেন, যা আপনি একটি রক্তের গ্লুকোজ মিটার একটি পরীক্ষা ফালা রাখতে হবে। আপনার ডাক্তার আপনাকে বলবেন কি নম্বর পরিসীমা দেখাবে। আপনার গ্লুকোজ খুব বেশী হলে, আপনার ডাক্তারকে সরাসরি ফোন করুন।

বাড়িতে পরীক্ষার পাশাপাশি, আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকলে আপনি আরও ঘন ঘন আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করতে যাবেন। আপনার বাড়িতে আপনার গ্লুকোজ মাত্রা একবার মাসের মধ্যে একবার আপনার বাড়ির পাঠকদের নিশ্চিত করার জন্য পরীক্ষা করতে চান। আপনার বাচ্চার বৃদ্ধির নিরীক্ষণ করতে আপনার আরও ঘন ঘন আল্ট্রাসাউন্ড থাকতে পারে। আপনার ডাক্তার যখন সক্রিয় থাকে তখন আপনার শিশুর হৃদস্পন্দন বাড়ায় তা নিশ্চিত করার জন্য আপনার ডাক্তার একটি ননস্ট্রেস টেস্ট করতে পারেন।

অবশেষে, আপনার ডেন্টাল ডায়াবেটিস যখন আপনার ডায়াবেটিসের কারণে ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় তখন শ্রম আপনার নির্ধারিত তারিখ থেকে শুরু না হলে আপনার ডাক্তার আনয়ন প্রস্তাব করতে পারে।

বিজ্ঞাপন

আউটলুক

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের দৃষ্টিকোণ কি?

আপনার জন্ম দেওয়ার পরে গর্ভাশনাল ডায়াবেটিস সাধারণত নিজের উপর চলে যায়। আপনার ডাক্তার আপনার রক্তের শর্করার মাত্রা 6 থেকে 1২ সপ্তাহ পর পরীক্ষা করবেন তা নিশ্চিত করার জন্য আপনার লেভেল স্বাভাবিকের দিকে ফিরে আসবে। যদি না হয়, তাহলে আপনার টাইপ ২ ডায়াবেটিস হতে পারে, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস নয়।

আপনার বাচ্চার জন্মের পরে আপনার রক্তে শর্করার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার পরেও, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস আপনাকে জীবনে ২ ধরনের টাইপ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। আপনার রক্তে গ্লুকোজ মাত্রা স্বাভাবিকের জন্য নিশ্চিত করতে আপনাকে প্রতি 3 বছর পরীক্ষা করতে হবে।

যদি আপনার গর্ভকালীন ডায়াবেটিস থাকে, তবে আপনার বাচ্চা ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি বা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে বৃদ্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে, যখন তারা পুরোনো হয়। আপনি এই ঝুঁকি হ্রাস করতে পারেন:

স্তন ক্যান্সার

আপনার শিশুকে অল্প বয়স্ক বয়স থেকে সুস্থ খাদ্যাভ্যাস শেখান

• আপনার শিশুকে সারা জীবন শারীরিকভাবে সক্রিয় করার জন্য উৎসাহিত করুন
• আমার গর্ভাবস্থায় শর্করাবৎ খাবার খাওয়া আমার ঝুঁকি বৃদ্ধি গর্ভবতী ডায়াবেটিস জন্য?
• সুগার খাবার খাওয়া গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় না। আপনার যদি গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ধরা পড়ে তবে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনার কার্বোহাইড্রেট আহার পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে হবে। এই চিনির খাবার আপনার আহার পরিচালনার অন্তর্ভুক্ত হবে। এইসব খাবার যেমন সোডা এবং রস, ফাইবারযুক্ত অন্যান্য কার্বোহাইড্রেট খাবারের চেয়ে দ্রুত দ্রুত ডায়াবেটিস, এবং রক্ত ​​শর্করা মাত্রা বাড়াতে পারে, বিশেষত যদি একাই থাকে। যদি আপনি গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের সাথে নির্ণয় করা হয় তবে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনি সঠিকভাবে আপনার খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করছেন।
• - পেগি প্লেচার, এমএস, আরডি, এলডি, সিডিই